শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫, ০৭:৪৪ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
সীতাকুণ্ডে সাংবাদিককে অপহরণের চেষ্টা, ব্যর্থ হয়ে বেধরক পেটালো সন্ত্রাসীরা। কালের খবর মুরাদনগর সাব-রেজিস্ট্রার কার্যালয়ে দলিল লেখকের অভ্যন্তরীণ প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত। কালের খবর ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে অটোরিকশা মালিক সমিতির নেতা নিহত। কালের খবর বাংলাদেশের অর্থনীতি পাল্টাতে চট্টগ্রাম বন্দরই আমাদের ভরসা: প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড.মুহাম্মদ ইউনূস। কালের খবর সাংবাদিকদের জন্য নিরাপদ ও স্বাধীন পরিবেশ তৈরি করা অত্যন্ত জরুরি : কাদের গনি চৌধুরী। কালের খবর ঈদযাত্রা নিরাপদ, নির্বিঘ্ন ও আনন্দদায়ক করতে সরকার সর্বাত্মক চেষ্টা করবে : সড়ক উপদেষ্টা। কালের খবর সাংবাদিক সুরক্ষা ও কল্যাণ ফাউন্ডেশন এর ১৩ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি ঘোষণা ময়মনসিংহ জেলায়। কালের খবর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রাক্তন অর্থনীতি ছাত্র সমিতি (কিউয়েসা) কর্তৃক আয়োজিত অর্থনীতির অভিবাসন ও দক্ষ জনশক্তি বাংলাদেশ প্রসঙ্গ শীর্ষক এক সেমিনার। কালের খবর পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন করলেন আরিফুর রহমান। কালের খবর কক্সবাজারের শাপলাপুরে অভিযান চালিয়ে দেশীয় অস্ত্রসহ মাইক্রোবাসে থাকা ০২ জন গ্রেফতার। কালের খবর

Speech Delay কাকে বলা হয়?। কালের খবর

 

Speech Delay কাকে বলা হয়?

ডাঃ মোঃ শওকত হোসেন, কালের খবর : 

একটি দুই বছর বয়সী শিশু প্রায় ৫০টি শব্দ বলতে পারে এবং দুই থেকে তিনটি শব্দের বাক্যও ব্যবহার করতে পারে। তিন বছরের মধ্যে তার সাধারণ বাক্য বলার যোগ্যাতা অর্জন করবে। তিন-চারটি শব্দ বলার চেষ্টা করে। এমতাবস্থায় কোন শিশু যদি তা না বলতে পারে তাহলে তাকে স্পীচ ডিলের শ্রেনীতে রাখা যেতে পারে। এটি যদিও ভয়ের কারন নয়। তবে কখনও কখনও এটি শ্রবন সমস্যা বা স্নায়ুবিক কারণেও হতে পারে।

কেন সম্পীচ ডিলে হয়?

বিশেষজ্ঞদের মতে, যদি শিশুরা জন্মের সময় দেরীতে কাঁদে, তারা দেরীতে কথাও বলতে শুরু করে। এছাড়া গর্ভাবস্থায় মায়ের জন্ডিজ হলে বা স্বাভাবিক প্রসবের সময় শিশুর মস্তিষ্কের বাম পাশে আঘাত পেলে শিশুর শ্রবন শক্তি কমে যেতে পারে। যে শিশুরা ঠিকমত শুনতে পায়না তাদের সব কথা লিখতে ও বলতে অসুবিধা হয়।

Speech Delay কিভাবে চেনা য়ায়?

১। সাধারনত: ১৮ মাস বয়সের মধ্যে শিশুটি কিছু সহজ কথা বলতে শুরু করে- যেমন, মা-বাবা ইত্যাদি।

২। একটি দুই বছর বয়সী শিশু কমপক্ষে ২৫টি শব্দ ব্যবহার করা শুরু করে। অর্থাৎ যদি শিশু আড়াই বছর বয়সে দুই শব্দের বাক্য না বলে। তিন বছর বয়সে কমপক্ষে প্রশ্ন করলে উত্তর দিতে না পারে।

৩। কোন জিনিসের নাম ধরে না ডাকা বা কিছু জিঙ্গেস করতে চাই না।

৪। গবেষনায় দেখা যায়- প্রতি পাঁচ জন শিশুর মধ্যে একজন শিশু অন্যান্য শিশুদের তুলনায় কথা বার্তায়

পিছিয়ে থাকে। আচরণ গত সমস্যাও দেখা যায়।

এমন পরিস্থিতিতে আপনার বা মা-বাবার করনীয় কী?

একে অপরকে অনুসরন করার একটি খেলা খেলতে হবে। এতে শিশুটি কথা বলার সাহস পাবে।

শিশুর সাথে ধীরে ধীরে কথা বলুন। শিশুটি যদি কিছুটা বাক্য বলে তাহলে আপনি তার পূরা বাক্যটি বলে দিন। শিশুর সামনে গুন গুন শব্দ করলেও এতে উপকার হয়। যদি শিশুর সমস্যা পরীক্ষায় ধরা পড়ে তাহলে শিশুকে সাহায্য করার জন্য দেরী না করে সঠিক চিকিৎসা শুরু করা উচিৎ।

যোগাযোগ

সিনিয়র কনসালটেন্ট, চিকিৎসক ও অটিজম চিকিৎসক।

ডাঃ মোঃ শওকত হোসেন। MBA (HRM) MA, DHMS (DHMC)

আর, এইচ, হোম সেন্টার- ৭৪/বি/১, গ্রীনরোড, ফার্মগেট, ঢাকা।

মোবা: ০১৩১০-৫৮০৩০৫

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com